শিরোনামঃ
সেই প্রাইভেট কারের ধাক্কায় আহত চার নারীর একজনের মৃত্যু গাজায় বোমা বর্ষন বাড়িয়েছে ইসরায়েল, প্রাণ নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ফিলিস্তিনিরা সাবেক সার্জেন্ট মেজরের স্বীকারোক্তি: তার যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে এক নারী সেনা আত্মহত্যা করেছিলেন চার্লি কার্কের স্ত্রীর আবেগঘন বার্তা: ‘আমি তোমার আদর্শকে কখনো মরতে দেব না’ আবু ধাবির নতুন ওয়েভ পুলে বিলাসিতার দৌড় : প্রত্যেক ঢেউতে $১৫০ পাল্টা শুল্ক নিয়ে আলোচনা: আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল এক নজরে “লালনকন্যা” ফরিদা পারভীনের বর্ণাঢ্য জীবন ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংস্কৃতি উপদেষ্টার শোক বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় রাজনীতি অবসানের অঙ্গীকার নবনির্বাচিত জাকসু ভিপির
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন

মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৩

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৩৭ বার
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
চট্টগ্রামের মীরসরাই

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ কিশোর নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাত ৮টার সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের মধ্যম সোনাপাহাড় আরশিনগর ফিউচার পার্ক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- দিদারুল আলমের ছেলে আরাফাত হোসেন, আবু তাহেরের ছেলে আনিসুর রহমান, জিয়াউর রহমানের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন। তারা সবাই উপজেলার ৩ নম্বর জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম সোনাপাহাড় গ্রামের বাসিন্দা। তারা বিএসআরএম স্টিল মিল কারখানায় কর্মরত ছিলেন।

মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক এরশাদ উল্ল্যাহ বলেন, স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি ৩ কিশোরকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাদের মৃত ঘোষণা করেছি। তবে তারা ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত হয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারিনি।

তিনি আরো বলেন, যারা ওই কিশোরদের হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন তারাও জানাননি তাদের কী সমস্যা হয়েছিল। নিহতদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকলেও আমরা নিশ্চিত নই ট্রেনের আঘাতে মৃত্যু হয়েছে কি না। কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে সেটি নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। হাসপাতালে প্রায় শতাধিক মানুষ এসেছিলেন। স্থানীয়রা তাদের মরদেহ নিয়ে গেছেন। তারা ডেথ সার্টিফিকেটও নেয়নি। এরপর হাসপাতালে পুলিশ এসেছিল।

জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম জানান, ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ জন মারা যাওয়ার খবর শুনে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ঘটনাস্থলে তাদের না পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েও তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। পরে নিহতদের বাড়িতে গিয়ে মরদেহের সন্ধান পায় পুলিশ। জিআরপি পুলিশ ও জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ নিহতদের বাড়িতে অবস্থান করছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।

চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহীদুল ইসলাম জানান, নিহত ৩ কিশোর পেশায় গাড়ির হেলপার (সহকারী) ছিলেন। তারা রেললাইনের ওপর আড্ডা দিচ্ছিলেন বলে স্থানীয়ভাবে জানা গেছে। ট্রেন আসার বিষয়টি তারা খেয়াল করেনি।


এ জাতীয় আরো খবর...