তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা অনেকদিন ধরেই মজুরি বোর্ড চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে মালিকপক্ষকে রাজি হতে হবে। তাদেরও কথা বলার জায়গা রয়েছে। মালিকপক্ষের সদিচ্ছার অভাবেই বাস্তবায়ন হয়নি এতদিন।’
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘বেতন না বাড়ালে সাংবাদিকরা বিপথগামী হবেন। ভালো বেতন পেলে সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি ও দালালি কমে যাবে।’
দীর্ঘদিনের এ দাবির বাস্তবায়ন নিয়ে নিজের আগ্রহের কথা জানান তথ্য উপদেষ্টা। এ সময় তিনি জানান, যে কদিন হাতে সময় আছে এরমধ্যেই দুটি বিষয় সমাধান করে যেতে চান।
আলোচনায় সাংবাদিক সংগঠনের নেতা, তথ্য মন্ত্রণালয় ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি ও বাসস অংশ নিলেও ছিলেননা মালিক পক্ষের প্রতিনিধি। আলোচনায় ওঠে আসে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা, মামলা, জরিমানা, বেতনসহ নানা বিষয়। এ সময় ওয়েজ বোর্ড কমিটিতে শ্রম মন্ত্রণালয়ের কোন প্রতিনিধি না থাকা নিয়েও প্রশ্ন করেন তথ্য উপদেষ্টা।







