শিরোনামঃ
সেই প্রাইভেট কারের ধাক্কায় আহত চার নারীর একজনের মৃত্যু গাজায় বোমা বর্ষন বাড়িয়েছে ইসরায়েল, প্রাণ নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ফিলিস্তিনিরা সাবেক সার্জেন্ট মেজরের স্বীকারোক্তি: তার যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে এক নারী সেনা আত্মহত্যা করেছিলেন চার্লি কার্কের স্ত্রীর আবেগঘন বার্তা: ‘আমি তোমার আদর্শকে কখনো মরতে দেব না’ আবু ধাবির নতুন ওয়েভ পুলে বিলাসিতার দৌড় : প্রত্যেক ঢেউতে $১৫০ পাল্টা শুল্ক নিয়ে আলোচনা: আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল এক নজরে “লালনকন্যা” ফরিদা পারভীনের বর্ণাঢ্য জীবন ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংস্কৃতি উপদেষ্টার শোক বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় রাজনীতি অবসানের অঙ্গীকার নবনির্বাচিত জাকসু ভিপির
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন

২০২৬ সালের রোজা এবং ঈদুল ফিতর কবে

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪৯ বার
প্রকাশ: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

পবিত্র রমজান মাস মুসলিম বিশ্বের জন্য বরকতময়, আত্মশুদ্ধির এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুযোগ। প্রতিবছরই এই মাসটির আগমন বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের মাঝে আনে অনন্য এক আধ্যাত্মিক আবহ। ২০২৬ সালের রমজান কবে শুরু হবে—এই প্রশ্নের সম্ভাব্য জবাব দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিদরা।

এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব অনুযায়ী ২০২৬ সালের রমজান মাস শুরু হতে পারে ১৯ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) থেকে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সূর্যাস্তের সময় নতুন চাঁদ দেখার অনুকূল সম্ভাবনা রয়েছে। যদি ওই রাতে চাঁদ দেখা যায়, তাহলে পরদিন থেকেই রোজা শুরু হবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞান সংস্থা তাদের এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘শাবান মাসের ২৯ তারিখে সূর্যাস্তের সময় চাঁদের অবস্থান অনুকূল থাকবে। তাই ১৮ ফেব্রুয়ারিতে রমজান শুরুর ঘোষণা আসার সম্ভাবনা জোরালো।’ তবে সংস্থাটি স্পষ্ট করেছে, চাঁদ দেখার বিষয়টি ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ, তাই রমজানের শুরুর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেশটির ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের চাঁদ দেখার রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে।

একইসঙ্গে তারা ২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখও জানিয়েছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব অনুসারে, ২০২৬ সালের পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হতে পারে ২০ মার্চ (শুক্রবার) এমনটিই জানানো হয়েছে অ্যারাবিয়ান বিজনেসের প্রতিবেদনে।

প্রতিটি দেশ তাদের নিজস্ব ধর্মীয় নীতিমালা অনুসারে চাঁদ দেখার বিষয়টি বিবেচনা করে। যেমন সৌদি আরব, আমিরাত, কুয়েত ও কাতারের মতো দেশগুলো জ্যোতির্বিজ্ঞানের গণনাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। অন্যদিকে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের মতো দেশগুলো চাঁদ দেখার জন্য চোখে দেখাকে প্রধান মানদণ্ড হিসেবে অনুসরণ করে। ফলে দেশে দেশে রমজান শুরুর তারিখে এক বা দুই দিনের পার্থক্য হয়ে থাকে।


এ জাতীয় আরো খবর...