গণঅভ্যুত্থানে চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া আহত রোগীর চিকিৎসার বর্ণনা তুলে ধরে গতকাল (সোমবার, ২৫ আগস্ট) সাক্ষ্য দেন জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের দুজন চিকিৎসক। জানান এক হাজারেরও বেশি রোগীর চিকিৎসা করেছেন তারা। যাদের এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ জন, আর দুই চোখ হারিয়েছেন ১১ জন।
এছাড়াও বাড্ডার মারুফ হত্যার বর্ণনা তুলে সাক্ষ্য দেন এক স্বজন। ওই এলাকায় গুলিবিদ্ধ শহীদ মারুফের বাবা জানান, ১৯ জুলাই বিকেলে গুলিবিদ্ধ হয় তার ছেলে। পরে মারাত্বক আহত সন্তানকে এম্বুলেন্সে করে মেডিকেলে নিতে গেলে বাধার মুখে পড়েন। রামপুরাতে এম্বুলেন্স আটক করে মারুফকে নির্যাতন পুলিশ ছাত্রলীগ।
সেখানে কালক্ষেপণ হওয়ায় তার সন্তানকে হাসপাতালে নিতে দেরি হলে মারা যায় সে। নানা বাধা পেরিয়ে দুই দিন পর সন্তানকে দাফনের সুযোগ পান তিনি।