এ সেমিনারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তাপ-প্ররোচিত শারীরিক-মানসিক স্বাস্থ্যগত কারণে ২০২৪ সালে ২৫ মিলিয়ন বা আড়াই কোটি কর্মদিবস নষ্ট হয়েছে। আর্থিক হিসাবে এ ক্ষতির পরিমাণ ১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বক্তারা বলেন, উষ্ণায়নের প্রভাবে শ্রমজীবী মানুষের উৎপাদনশীলতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্বে গড় তাপমাত্রা সম্ভাব্য ৩ সেলসিয়াসের দিকে হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত তাপের নেতিবাচক প্রভাবে বাংলাদেশ তার মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ৪ দশমিক ৯ শতাংশ হারাতে পারে।
এসময় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘উষ্ণায়ন বৃদ্ধির কারণ খোঁজার পাশাপাশি প্রতিকারে কাজ করতে হবে। এজন্য উষ্ণায়নে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটির কারণে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। পরিকল্পিত উন্নয়নে শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক সমস্যা নিরসন হবে।’







