শিরোনামঃ
সেই প্রাইভেট কারের ধাক্কায় আহত চার নারীর একজনের মৃত্যু গাজায় বোমা বর্ষন বাড়িয়েছে ইসরায়েল, প্রাণ নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ফিলিস্তিনিরা সাবেক সার্জেন্ট মেজরের স্বীকারোক্তি: তার যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে এক নারী সেনা আত্মহত্যা করেছিলেন চার্লি কার্কের স্ত্রীর আবেগঘন বার্তা: ‘আমি তোমার আদর্শকে কখনো মরতে দেব না’ আবু ধাবির নতুন ওয়েভ পুলে বিলাসিতার দৌড় : প্রত্যেক ঢেউতে $১৫০ পাল্টা শুল্ক নিয়ে আলোচনা: আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল এক নজরে “লালনকন্যা” ফরিদা পারভীনের বর্ণাঢ্য জীবন ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংস্কৃতি উপদেষ্টার শোক বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় রাজনীতি অবসানের অঙ্গীকার নবনির্বাচিত জাকসু ভিপির
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন

মালয়েশিয়ায় ঘুস দেওয়ায় বাংলাদেশি রেস্তোরাঁ মালিককে জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৩৩ বার
প্রকাশ: রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) এক কর্মকর্তাকে ঘুস দেওয়ার অপরাধে একটি নাসি কান্দার (স্থানীয় খাবার) রেস্তোরাঁর মালিককে পেরাকের ইপোহ দায়রা আদালত ৩০ হাজার রিংগিত জরিমানার আদেশ দিয়েছেন।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) এ আদেশ দেন দায়রা আদালত।

অভিযুক্ত বাংলাদেশি  শাজাহান আলী রেজাউল (৩৭) ঐচ্ছিক অভিযোগে দোষ স্বীকার করলে বিচারক দাতুক ইব্রাহিম ওসমান এ সাজা দেন। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে অভিযুক্তকে তিন মাসের কারাদণ্ডও ভোগ করতে হবে।

মালয়েশিয়ার দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৯-এর ধারা ৪০(১)(এ) এর অধীনে মালয়েশিয়া সরকারকে ঘুসের অর্থ হিসেবে দেয় সেই ১০ হাজার রিংগিতও বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত৷

অভিযোগপত্র অনুসারে জানা গেছে, বাংলাদেশি ওই ব্যাক্তি গত ১২ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (কেডিএন) কমপ্লেক্স, পারস্যারান মেরু উতামার পেরাক জিআইএম অফিসে ইমিগ্রেশন অফিসারকে ১০,০০০ রিংগিত নগদ ঘুস দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

অর্থের বিনিময়ে ইমিগ্রেশন অফিসার যেন তার অধীনে ১৩ জন শ্রমিকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা না নেন তাই ঘুস দেন ওই বাংলাদেশি। যেখানে তারা ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/১৯৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি) এবং ১৫(১)(সি) ধারা অনুযায়ী অপরাধ করেছে।

এ অপরাধের জন্য অভিযুক্ত বাংলাদেশিকে দেশটির দণ্ডবিধির ২১৪ ধারার অধীনে অভিযুক্ত করা হয়, যাতে জরিমানাসহ ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে।

প্রসিকিউশনটি পরিচালনা করেন এমএসিসি প্রসিকিউটিং অফিসার, শারুল আজুয়ান গাজালি এবং আফিক আদনান এবং আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।


এ জাতীয় আরো খবর...