অতি আলোচনা ও কচলানিতে সংস্কার আর জুলাই সনদ ক্রমশই পানসে। ফয়সালা বা বন্দোবস্ত কিছু এটা হচ্ছে। আপাতত তা এড়ানোর সুযোগ নেই কারোই। কিন্তু, এরইমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণ ও প্রতিক্রিয়ায় সংশয় বিস্তারিত..
“দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই” এধরনের ন্যারেটেভি তৈরির বিরুদ্ধে ক্রমেই সোচ্চার বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল। কিছুদিন আগেও সরকারের বিরুদ্ধে কিছু ব্যর্থতার অভিযোগ আনা দলগুলোর মাঝে হালে কথায় ব্যাপক পরিবর্তন। ব্যর্থতার বদলে সম্প্রতি
বরখাস্ত হওয়ার ভয়ে আন্দোলন প্রত্যাহারের পরে আয়কর ক্যাডারের কর্মকর্তারা ব্যাচ ধরে এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে মাফ চেয়েও শেষ রক্ষা হলো না তাদের। চেয়ারম্যান খেদাতে গিয়ে নিজেরাই ধরাশায়ী জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরে আন্দোলনকারী
হঠাৎ করে নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের আলোচনা বেশ জমেছে। বিস্ময়করভাবে মধ্য ও ছোট দলগুলোর বেশ টান আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন বা পিআর পদ্ধতির দিকে। জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবি, ইসলামী আন্দোলন
গত বছর স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছিলো দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জেলা ফেনীতে। ফেনী জেলার মানুষের কাছে গতবারের বন্যা একদিকে যেমন ছিলো আকস্মিক অন্যদিকে অকল্পনীয়। শুধু ফেনী নয়, এর আশপাশের জেলাগুলোতেও বন্যা
-রিন্টু আনোয়ার বাংলাদেশের কক্সবাজার হয়ে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডর স্থাপন নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে করিডর দেওয়ায় আপত্তি জানিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক