বাংলাদেশে ২০২৬ সালের ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে ২০ মার্চ ২০২৬ (শুক্রবার) — এমনটাই জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও চাঁদ দেখার সম্ভাবনার উপর ভিত্তি করে হিসাব করা ক্যালেন্ডার।
ঈদের এই সময়টি মুসলিমদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসবের প্রতীক, যা এক মাস রোজা রাখার পর উদযাপিত হয়।
ইভেন্ট | সম্ভাব্য তারিখ |
---|---|
রমজান শুরু | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ (বৃহস্পতিবার) |
রমজানের শেষ | ১৯ মার্চ ২০২৬ (বুধবার) |
ঈদুল ফিতর | ২০ মার্চ ২০২৬ (শুক্রবার) |
🔔 উল্লেখ্য, এই তারিখ চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে পরিবর্তন হতে পারে।
সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৩ দিনের ছুটি থাকবে:
২০ মার্চ (শুক্র) – ঈদের দিন
২১ মার্চ (শনি) – দ্বিতীয় দিন
২২ মার্চ (রবি) – তৃতীয় দিন
যদি ১৯ মার্চ বা ২৩ মার্চ অফিসিয়ালি বাড়ানো হয় (পূর্ব অভিজ্ঞতা অনুযায়ী), তাহলে ছুটি হতে পারে ৪ দিন বা তার বেশি।
শপিং: ফেব্রুয়ারির শেষ থেকেই মার্কেটে ভিড় বাড়বে। দামের আগে অফার দেখুন।
জামা-কাপড়: শিশুদের ও বয়স্কদের জামা আগে কিনুন—শেষ সময়ে ভিড় বেশি হয়।
রান্না-বান্না প্রস্তুতি: ঈদের সকালে সেমাই, পোলাও-মাংসের জন্য আগেই বাজার ও মসলা কিনে রাখুন।
ভ্রমণ টিকিট: যারা গ্রামে যাবেন, তারা আগেই বাস/ট্রেন টিকিট বুক করে ফেলুন।
ঈদুল ফিতর মুসলিমদের কাছে আত্মসংযম, ত্যাগ ও ধৈর্যের মাস রমজানের পর উদযাপনযোগ্য সবচেয়ে আনন্দময় দিন।
এই দিনে মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করা হয় এবং দান-সদকা, বিশেষ করে ফিতরা, প্রদান করা হয়।